১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে নিরস্ত্র বাঙালি জনসাধারণের ওপর ভারী অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ার আগেই হিংস্র পাকিস্তানি সেনারা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আটকে রেখেছিল সব বিদেশি সাংবাদিককে। পরের কয়েক দিন ঢাকায় তো কোনো সংবাদপত্রই প্রকাশ করতে দেওয়া হয়নি। গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় কয়েকটি সংবাদপত্রের অফিস।
একাত্তরের এই দিনে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত ঘোষণা করেন। অজুহাত হিসেবে পাকিস্তানের উভয় অংশের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্যের পরিবেশ সৃষ্টির সুযোগ দেওয়ার কথা বলা হয়। প্রেসিডেন্টের এক মুখপাত্র লিখিত ঘোষণায় বলেন, ‘দেশের উভয় অংশের রাজনৈতিক দলগুলীর মধ্যে মতৈক্য প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ
১৯৭১ সালের ২০ মার্চ সকালে ঢাকায় প্রেসিডেন্ট ভবনে কঠোর সামরিক পাহারায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খানের মধ্যে চতুর্থ দফা বৈঠক হয়। বৈঠকে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তাঁর ছয়জন শীর্ষস্থানীয় সহকর্মী উপস্থিত ছিলেন। প্রায় সোয়া দুই ঘণ্টা চলে এই বৈঠক। পরদিনের সংবাদপত্রে প্রথম পাতায় গ
এক দিন বিরতির পর ১৯ মার্চ ঢাকায় প্রেসিডেন্ট ভবনে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ও আওয়ামী লীগপ্রধান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মধ্যে তৃতীয় দফা আলোচনা হয়। ১০ মিনিট স্থায়ী এই বৈঠকে অন্য কেউ ছিলেন না। সন্ধ্যায় প্রেসিডেন্ট ভবনে উপদেষ্টা পর্যায়ের বৈঠক হয়।